চুয়াডাঙ্গা জেলায় অবস্থিত,দামুড়হুদা পাইলট গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের ৬ জন প্রভাষক দুইটি এমপিও ভুক্তপদে চাকুরী করে। তাদের নামের তালিকা
১.মোঃসাজিদ হাসান (হোগলডাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয় + দামুড়হুদা পাইলট গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ)
২.মোঃআবুল কালাম ( দামুড়হুদা পাইলট গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ)(প্রভাষক+সহকারী শিক্ষক)
৩.মোঃলিটু মিয়া (মদনা মাধ্যমিক বিদ্যালয় + দামুড়হুদা পাইলট গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ)
৪.মোঃ মুখলেচুর রহমান ( দামুড়হুদা পাইলট গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ (প্রভাষক+সহকারী শিক্ষক)
৫.মোঃ মিজানুর রহমান (দামুড়হুদা পাইলট গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ(প্রভাষক+সহকারী শিক্ষক))
৬.মোঃআলমগীর হোসেন (গোবিন্দহুদা মাধ্যমিক বিদ্যালয় + দামুড়হুদা পাইলট গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ)
দুইটি পদের বেতনভোগী।
এটিও সম্পুর্ন প্রতিষ্ঠান প্রধানের সহায়তায় মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে। অর্থের লেনদেন না থাকলে কেনই বা দুইটি পদে চাকুরী করার অনুমতি দেয়।
প্রতিষ্ঠান প্রধানের মা খুলনা আঞ্চলিক শিক্ষা অফিসের ডেপুটি ডিরেক্টর ছিল। বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত,
মায়ের ক্ষমতাবলে সমস্ত দুর্নীতি করেও তিনি সেরা। তার দূর্নীতির প্রতিবাদ করলেই শুরু হয় শোকজ। শুধুমাত্র ঐ ৬ জন ব্যাক্তিই তার আস্থাভাজন, দেয় না কোন শোকজ।
এছাড়াও অন্যান্য শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির জন্য ফাইল স্বাক্ষরের করতে মোটা অংকের ঘুষ চাওয়া হয়।
এই ৬ জন ব্যাক্তির নামে নেই কোন শোকজ।
প্রতিষ্ঠানটিতে এনটিয়আরসিএ এর মাধ্যমে ৩য় বিজ্ঞপ্তিতে নিয়োগ পাওয়া ধর্মীয় শিক্ষককে নিয়মিত মানষিক নির্যাতন করে এবং নিয়মিত ঘুষ দিতে বাধ্য করা হতো। ফলে তিনি পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়,বেছে নেয় বেকারত্ব।
এছাড়াও তার বিস্তর দূর্নীতির করে।
এত কিছুর পরও তিনি শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান। মোঃলিটু মিয়া এবং মোঃ সাজিদ হাসান
এমপি মহোদয়ের (কথিত) খাস লোক বলে এলাকায় প্রকাশ করে বেড়ায়। যদিও এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা।